November 16, 2015

ইসেট স্মার্ট সিকিউরিটি ৯ সিরিয়াল কি সহ ফুল ভার্সন !!

eset image



ইসেট স্মার্ট সিকিউরিটির নাম কে না জানে!!! এটা যে বিখ্যাত সিকিউরিট বা এ্যান্টিভাইরাস গুলির মধ্যে একটা সেটা সবাই জানেন বা মানেন।তাই এর সম্পর্কে বেশি কিছু বলব না। নিচে ইসেট স্মার্ট সিকিউরিটির অফিসিয়াল ডাউনলোড লিঙ্ক ও এক্টিভেটর লিঙ্ক এবং যারা এক্টিভেটর ব্যাবহার করতে চান না তাদের জন্য ফেব্রুয়ারী ২০১৫ সাল পর্যন্ত ব্যাবহার করতে পারবেন কিছু সিরিয়াল কি এর ডাউনলোড লিঙ্ক ও সাথে আছে।ও হ্যাঁ কিভাবে এ্যাক্টিভেট করবেন তার পদ্ধতীও নিচে দিলাম। নিচের পদ্ধতী অনুযায়ী এ্যাক্টিভেট করে নিন। প্রথমে এন্টিভাইরাসটি অফিসিয়াল সাইট থেকে ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ডাউনলোড হয়ে গেলে। আপনার হাইড আইকন থেকে ইসেট এন্টিভাইরাস এর আইকনের উপর ডান ক্লিক করুন তারপর পজ প্রটেকশন এ ক্লিক করে ১০ মিনিট বা আপনার ইচ্ছামত সময় নির্ধারণ করুন। না পারলে নিচের পিকচার দেখুন।


eset image



তারপর দেখুন পজ ফায়ারওয়াল নামে একটা অপশন আছে ওটাও পজ করে দিন। এইবার এন্টি ভাইরাসটি অপেন করে একদম নিচের দিকে

আপনার অপরিবর্তে পি,সি থেকে পেনড্রাইভ দিয়ে কিছু নিতে পারবেনা।

how to protect pc from pendrive


অনেক সময় পিসি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।বর্তমানে ভাইরাস ছড়ানোর অন্যতম মাধ্যম হল পেন ড্রাইভ। কখনো কখনো এমন হয়ে থাকে, আপনার অনুমতি ছাড়াই কেউ হয়ত আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ লাগিয়েছে এবং এর ফলে আপনার পিসি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পরেছে।

তাই অনাক্ষাংকিত কেউ যাতে আপনার পিসিতে কোন পেন ড্রাইভ ব্যবহার করতে না পারে সে জন্য আপনি পিসিতে একটা ছোট কাজ করে পিসিকে ভাইরাস এর হাত থেকে নিরাপদ রাখতে পারেন। এর ফলে আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ লাগালেও তা শো করবে না।
এজন্য করনীয় :

 ১. প্রথমে Start এ গিয়ে Run এ যান এবং regedit লিখে এন্টার দিন।

২. HKEY_LOCAL_MACHINE → System → Current Control Set → Services → usbstor এ যান ।

৩. Start ওপেন করে ভ্যালু ৩ থাকলে ৪ করে দিন। আপনার পেন ড্রাইভ ব্যবহারের প্রয়োজন হলে ভ্যালুটাকে আবার ৩ করে দিলেই হবে।
আশা করি এই উপায়টা কাজে লাগবে।

কম্পিউটারের শর্টকাট ভাইরাস দূর করার উপায়।

how to remove shortcut virus from pc



বর্তমানে আমরা যারা কম্পিউটার ব্যাবহার করি , তাদের অন্যতম সমস্যা হচ্ছে শর্টকাট ভাইরাস । যা কম্পিউটার এ প্রবেশ করে সকল ধরনের ফাইল কে শর্টকাট এ পরিণত করে। ফলে কোন ফাইল আদান প্রদান সম্ভব হয় না। চলুন জেনে নেই কিভাবে এই ভাইরাস থেকে পরিত্ত্রান পাওয়া সম্ভব।মূলত আপনার ইউ এস বি এর মাধ্যমেই এই খতরনাক ভাইরাস আপনার কম্পিউটার এ প্রবেশ করে থাকে এবং আপনার সকল ফাইলকে হিডেন করে মূল ফাইলের পথ পরিবর্তন করে মূল সিস্টেমে পাঠিয়ে দেয়। একারনে আমরা মূল ফাইলটি খুঁজে পাইনা বরং তাতে ক্লিক করলে সিস্টেম এ পাঠিয়ে দেয় কিন্তু ফাইলটি আসলে সেখানেই লুকিয়ে থাকে।

অনেকভাবেই ফাইলটি রিকভার করা যায় তবে আমার কাছে সবচেয়ে পছন্দের পন্থাটি হল কমান্ড প্রম্পট ব্যবহার করে রিকভার করা, এতে করে ভাইরাস দমন এর পাশাপাশি ফাইলগুলোও একত্রে রিকভার হয়ে যায় ফলে কাজও বেশ দ্রুত করা যায়। তো চলুন আজ সেই পদ্ধতিটির সাথে পরিচিত হয়ে নিই।

১। প্রথমেই কীবোর্ড থেকে একত্রে উইন্ডোজ+w কী চাপ দিন ফলে রান প্রম্পট দেখতে পাবেন।

২। এবার এখানে cmd লিখে এন্টার করুন তাহলে কমান্ড প্রম্পট (command prompt) চালু হবে।

৩। এখানে নিচের কোডটি লিখুন অথবা কপি করে কমান্ড প্রম্পটে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে পেস্ট করে দিন এবং এন্টার করুন।
কোডঃ  attrib -h -r -s /s /d h:\*.*
* এখানে h দ্বারা ড্রাইভ লেটার বোঝানো হয়েছে। আপনি আপনার যে ড্রাইভে পেনড্রাইভ লাগানো আছে সেই ড্রাইভের নাম লিখুন।

৪। কাজ শেষ হলে একটি কনফার্ম মেসেজ পাবেন এবারে কমান্ড প্রম্পট বন্ধ করে দিন এবং আপনার পেনড্রাইভ চেক করে নিন দেখুন, আশা করি এতক্ষনে আপনার ফাইল আবার জায়গামত ফিরে এসেছে J
নোটঃ একই পদ্ধতিতে কম্পিউটার এর বিভিন্ন ড্রাইভ থেকেও ভাইরাস নির্মূল করতে পারবেন।

আর এন্টিভাইরাস ব্যবহার করার পাশাপাশি এন্টিভাইরাস নিয়মিত আপডেট করলে ভবিষ্যৎ-এ এই ধরনের সমস্যায় আর পরতে হবেনা।ভালো থাকবেন।


পাওয়ার সাপ্লাই নষ্ট হয়ে গেলে করণীয়।


choose best power suplpy for pc


পাওয়ার সাপলাই  কি ভেবে নষ্ট হয় জানেন কি ????

  • ইউপিএস ছারা পিসি ব্যবহার করলে বিদ্যুত চলে গেলে বা লোড শেডিং বার বার ঘটলে ।
  • ইউপিএস ছারা পিসি ব্যবহার করলে ও হাই ভোল্টেজ হলে
  • পাওয়ার ক্যাবল জোরে টান দিয়ে খুললে
  • পাওয়ার সাপলাই এর ধারন ক্ষমতার বেশি যন্তু পিসি তে ব্যবহার হলে ,
  • পানিতে ভিজে গেলে। তাহলে তো হইছে পানি ও বিদ্যুত তো ২ জনের দোস্ত 
  • কি ভাবে বুতে পারবেন আপনার পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক আছে কিনা !!!
  • পিসিতে পাওয়ার আসবে না
  • পিসি মাঝে মাঝে রির্স্টাট হয় বা ৫-১০ মিনিট পর পর
  • কোন ভাবে মনিটর এর WINDOWS এর DISPLAY আসবে না ।
  • প্রসেসরের ফ্যান ঘোরে কিন্তু আবার OFF হয়ে যায়
  • পাওয়ার সুইচ এ চাপ দিলে কম্পিউটার অন হয়। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে আবার বন্ধ হয়ে যায়।
  • পাওয়ার সাপ্লাই এর ফ্যান ঘোরে কিন্তু DISPLAY আসে না PC তে কোন sound ও হয় না নীরব !!! 
কি ধরনের পাওয়ার সা্প্লাই কিনবেন???
আমাদের বাংলাদেশের যে সকল পাওয়ার সাপ্লায় পাওয়া যায় সেগুলোতে ওয়ারেন্টি

প্যারিসের প্রতি সমর্থন জানাতে ফেসবুকে ফিল্টার।




paris filter facebook images


প্যারিসে শুক্রবারের নজিরবিহীন সন্ত্রাসী হামলায় ফেসবুক ব্যবহারকারীপরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবদের নিরাপত্তার খবর দ্রুত ছড়িয়ে দিতে সেফটি চেক চালু করে। আর এবার বিশ্বব্যাপী যে কেউ নিজের ছবি ফ্রান্সের পতাকায় ফিল্টার করে এই ন্যাক্কারজনক হামালার প্রতিবাদ করে ফ্রান্সকে সমর্থন করতে পারবেন। প্যারিসে শুক্রবারের নজিরবিহীন সন্ত্রাসী হামলায় ফেসবুক ব্যবহারকারীপরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবদের নিরাপত্তার খবর দ্রুত ছড়িয়ে দিতে সেফটি চেক চালু করে। আর এবার বিশ্বব্যাপী যে কেউ নিজের ছবি ফ্রান্সের পতাকায় ফিল্টার করে এই ন্যাক্কারজনক হামালার প্রতিবাদ করে ফ্রান্সকে সমর্থন করতে পারবেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সমকামী বিবাহ আইন পাস হওয়ার পর এর সমর্থনে ফেসবুকের নির্মিত রঙধনু ফিল্টারটির মতই একই ধরণের প্রক্রিয়া এটি। আপনি চাইলে কতদিন ছবিটি

November 14, 2015

ফ্রী-সফটওয়্যার এর বিপদ !!!


danger of free software

কাজের প্রয়োজনে প্রায়ই কিছু ছোটখাটো সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়ে। অধিকাংশ সফটওয়্যার ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে মূল্য পরিশোধ না করেই ব্যবহার করা যায়। বিনা মূল্যের এসব সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করার সময় ছোট টিক চিহ্ন আর সম্মতি দেওয়া বা না দেওয়ার বোতামগুলো বিশেষ খেয়াল করেন না অনেকেই। পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য দ্রুত নেক্সট বোতাম চেপে চেপে ইনস্টল পর্ব শেষ করার একটা প্রবণতা থাকে।অনেকে হয়তো বুঝেও উঠতে পারেন না, মূল যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হচ্ছে, তার সঙ্গে বাড়তি কিছু অ্যাপ্লিকেশনও যোগ হয়ে যাচ্ছে। ইনস্টল শেষে যখন ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার বা ব্রাউজার খোলা হয়, তখন দেখা যায় অতিরিক্ত আর অপ্রয়োজনীয় অনেক আইকন ভর্তি কোনো টুলবার যুক্ত হয়ে গেছে, যা আগে ছিল না। বদলে গেছে গুগল বা ইয়াহুর মতো তথ্য খোঁজার প্রিয় অপশন। এ রকমই একটি অ্যাপ্লিকেশন হচ্ছে

বাজারে আসছে ২০ মেগাপিক্সেল এর লুমিয়া ফোন।



nokia lumia 950 and 950 XL


মাইক্রোসফট চলতি মাসে নতুন দুইটি ফোন বাজারে আনতে যাচ্ছে। এই ফোনগুলো লুমিয়া সিরিজের। ফোন দুইটির মডেল লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্স এল। এতে থাকছে ২০ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা এবং ১৫ জিবি ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ। মাইক্রোসফট জানিয়েছে, লুমিয়া ৯৫০ আসবে এটিএন্ডটির ক্যারিয়ারের ব্যানারে। অন্যদিকে লুমিয়া ৯৫০ এক্স এল আনলক ডিভাইস হিসেবে মাইক্রোসফটের নিজস্ব প্রদর্শনী কেন্দ্রেই পাওয়া যাবে। উইন্ডোজের অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ উইন্ডোজ ১০ থাকবে ফোনগুলোর অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে। তবে প্রসেসরের দিক থেকে লুমিয়া ৯৫০ এ ব্যবহার করা হয়েছে হেক্সা কোর প্রসেসর আর লুমিয়া ৯৫০ এক্স এল- এ ব্যবহার করা হয়েছে অক্টা কোর প্রসেসর। উভয় ফোনেই রয়েছে




৩ জিবি র‌্যাম। ফোন দুইটিতে ইন্টারনাল মেমোরি রয়েছে ৩২ জিবি। মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে মেমোরি ২০০জিবি পর্যন্ত বাড়ানো করা যাবে। কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন মাদারবোর্ড ব্যবহার করা হয়েছে ফোনগুলোতে। ৫.২ এবং ৫.৭ ইঞ্চির অ্যামোলিড ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে ফোনগুলোতে। ফোনের ডিসপ্লেতে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ এবং ৪ প্রটেকশন রয়েছে। প্রত্যেকটি ফোনের সঙ্গে ক্লাউডে ১৫ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ বিনামূল্যে পাওয়া যাবে। উভয় ফোনের রিয়ারে আছে ২০ মেগা পিক্সেলের কার্ল জেইস লেন্সের ক্যামেরা। সেলফি তোলার জন্য ফ্রন্টে আছে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। একক সিমের এই ফোনগুলোতে ৩০০০ এবং ৩৩০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি আছে। সেটগুলোতে ওয়্যারলেস চার্জারের এবং দ্রুত চার্জ করার সুবিধা আছে। এখন পর্যন্ত সেটগুলোর দাম ঘোষণা করেনি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। তবে শিগগিরইই সেটগুলোর দাম জানা যাবে বলে জানিয়েছে ওয়েবসাইটে।

এসে গেল কম দামে স্মার্টফোন।




alien sx3 smartphone



এসে গেল কম দামের থ্রিজি স্মার্টফোন এলিয়েন এসএক্স থ্রি নিয়ে এল মাইসেল মোবাইল। ২ হাজার ৬৯৯ টাকা দামে ৩.৫ ইঞ্চি এইচভিজিএ ডিসপ্লের এই হ্যান্ডসেটটিতে রয়েছে আকর্ষণীয় সব ফিচার। ১ গিগাহার্টজ সিঙ্গেল কোর প্রসেসরের সেটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড কিটক্যাট ৪.৪.২। সেটটির রম ৫১২ এমবি এবং র‌্যাম ২৫৬ এমবি। সেটটির ব্যাক ক্যামেরা ২ মেগাপিক্সেলের, সঙ্গে এলইডি ফ্ল্যাশ ক্যামেরা এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা ১.৩ মেগাপিক্সেলের। নেটওয়ার্ক স্পিড থ্রিজি এবং জিপিআরএস সুবিধা সম্বলিত এ সেটটিতে আরও রয়েছে ওয়াই-ফাই, পোর্টেবল হটস্পট, ব্লুটুথ ও এফএম রেডিও, এমপি থ্রি, এমপি ফোর, ফটো ভিউয়ার, এডিটর, ডকুমেন্ট ভিউয়ার, ভয়েস মেমো, ডায়াল এবং রেকর্ডার সুবিধা। প্রতিটি হ্যান্ডসেট প্যাকেজে দেওয়া হচ্ছে হেডফোন, একটি চার্জার এবং একটি স্ক্রিন প্রটেক্টর। আশা করা হচ্ছে এখন পর্যন্ত এটিই সবচেয়ে কম দামী স্মার্টফোন।

গুগলের শুরুটা হয়েছিল যেভাবে।



google head quarters



আজকাল কিছু মনে না পড়লে বা জানতে চাইলে ‘গুগল’ সার্চ করা হয়।মানুষের স্মৃতিশক্তি অনেকটাই হয়ে পড়ছে গুগলভিত্তিক।অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতে চাইবেন না একসময় পৃথিবীতে গুগল ছিল না। চাইলেই এক সার্চে হাজার হাজার তথ্য পাওয়া যেত না। কারণ তখনো গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতার দেখা হয়নি। ১৯৯৫ সালে দেখা হয় গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা সার্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজের। ব্রিন তখন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র। সেই সময় নতুন আরেক ছাত্রকে ক্যাম্পাস ঘুরিয়ে দেখানোর দায়িত্ব দেওয়া হলো তাঁকে।


স্ট্যানফোর্ডের সেই নতুন ছাত্রের নাম ল্যারি পেজ। ল্যারি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়েছেন মিশিগানে। এখন পিএইচডি করতে চাচ্ছেন স্ট্যানফোর্ডে।দুজনই পিএইচডি শুরু করলেন স্ট্যানফোর্ডে। ১৯৯৬ সালে তাঁরা একটি রিসার্চ প্রজেক্টে কাজ শুরু করেন। ইন্টারনেট সার্চিংয়ের ক্ষেত্রে তাঁরা আরো সহজ

এবং দ্রুতগতির কোনো ব্যবস্থা নিয়ে ভাবছিলেন। তাঁরা তাঁদের নতুন এই প্রযুক্তির নাম দেন ‘পেজ র‍্যাংক’। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের পেজের সংখ্যা এবং তাঁদের গুরুত্ব বিবেচনায়







এনে সাইটগুলো সার্চ রেজাল্টে চলে আসত। প্রথমে পেজ এবং ব্রিন তাঁদের সার্চ ইঞ্জিনের নাম রাখলেন ‘ব্যাকরাব’। কারণ কোনো ওয়েবসাইটের ভেতরের খবর যাচাই বাছাই করে তা সার্চ রেজাল্টে দেখাতো। পরে তারা নিজেদের তৈরি সার্চ ইঞ্জিনের নাম বদলে রাখেন গুগল (google), অবশ্য এই নামও এসেছে ভুল করে googol লিখতে গিয়ে হয়ে গেল google! একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির ডোমেইন দিয়েই চালু ছিল গুগলের ওয়েবসাইট google.stanford.edu এবং z.stanford.edu নামে।


১৯৯৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর প্রথম গুগলের নামে আলাদা ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করা হয়। অফিস নেওয়ার পয়সা ছিল না তখন পেজ ও ব্রিনের হাতে। তাই বন্ধুর গ্যারেজ ভাড়া করে সেখানেই গুগলের কার্যক্রম শুরু করেন তাঁরা। ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কে অবস্থিত সেই গ্যারেজ এখন পরিচিত ‘গুগল গ্যারেজ’ নামে। গুগলের প্রথম কর্মী হিসেবে যোগ দেন স্ট্যানফোর্ডের পিএইচডির ছাত্র ক্রেইগ সিলভারস্টেইন। ১৯৯৮ সালে গুগলে প্রথম বিনিয়োগ করেন সান মাইক্রোসিস্টেমসের সহপ্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ডি বেচটোলসিম। এক লাখ ডলার ছিল তাঁর বিনিয়োগের পরিমাণ। এর পর পরই ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ইনকরপোরেটেড হয় গুগল।


১৯৯৯ সালের মার্চে ক্যালিফোর্নিয়ার পালো আল্টোতে নিজেদের অফিসে যাত্রা শুরু করে গুগল। যদিও সেই সময়ই গুগল বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন পেজ ও ব্রিন। কারণ এটা তাঁদের প্রচুর সময় নষ্ট করছিল এবং লেখাপড়ার ব্যাঘাত হচ্ছিল। এক্সাইটের প্রধান নির্বাহী জর্জ বেলের কাছে গুগল বিক্রির প্রস্তাব দেন পেজ ও ব্রিন। মাত্র ১০ লাখ ডলার চেয়েছিলেন তাঁরা এর বিনিময়ে। এক্সাইটের পক্ষে দর কষাকষি করেন ভিনোদ খোসলা।


তিনি সাড়ে সাত লাখ ডলারে কিনতে চেয়েছিলেন গুগলকে। কিন্তু পেজ ও ব্রিন রাজি না হওয়ায় সে সময় বিক্রি হয়নি গুগল। ওই বছরের ৭ জুন আড়াই কোটি ডলারের বিনিয়োগ পায় গুগল। ক্লেইনার পার্কিন্স কওফিল্ড অ্যান্ড বায়ার্স এবং সেকুইয়া ক্যাপিটাল এই অর্থ বিনিয়োগ করেছিল গুগলে। এরপর শুধুই সামনে এগিয়ে যায় গুগল। ২০০৪ সালের ১৯ আগস্ট গুগলের শেয়ার ছাড়া হয় বাজারে। সে সমই ল্যারি পেজ, সার্গেই ব্রিন ও এরিক শ্মিডিট একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন যাতে বলা হয়েছিল আগামী ২০ বছর তাঁরা গুগলে একসঙ্গে কাজ করবেন। তাঁর মানে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই তিনজনের কেউ গুগল ছাড়তে পারবেন না!

ব্যাটারী চার্জ হবে ৫ মিনিটে !




smartphone battery fast charge



স্মার্টফোনের ব্যাটারিতে চার্জ না থাকাটা অনেক ব্যবহারকারীদের জন্য এক বিশাল বিরক্তির ব্যাপার। কিন্তু স্মার্টফোন প্রস্তুতকারী চীনা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে মনে হচ্ছে তারও সমাধান পেয়ে গেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোন চার্জে দিয়ে রাখার ঝামেলা থেকে অচিরেই হয়তো মুক্তি মিলবে এবার।প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকরাডারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হুয়াওয়ের তৈরি এক বিশেষ ব্যাটারি রীতিমতো ১০ গুণ দ্রুত গতিতে স্মার্টফোনের ব্যাটারি চার্জ করতে পারবে। জাপানে অনুষ্ঠিত ৫৬তম ব্যাটারি সম্মেলনে চাইনিজ টেক জায়ান্ট তাদের এই অভিনব ব্যাটারি প্রদর্শন করে। হুয়াওয়ে বলছে, একটি ৬০০ এমএএইচের ব্যাটারি ২ মিনিটে ৬৮% চার্জ সম্পন্ন হবে। অন্যদিকে ৩০০০ এমএএইচ এর মতো দীর্ঘায়ু ব্যাটারির ৪৮% চার্জ সম্পন্ন হবে মাত্র ৫ মিনিটে! ভাবা যায়? এটি প্রস্তুত করতে বেশ জটিল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে। তবে সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হচ্ছে খুব দ্রুততার সাথে চার্জ হলেও চার্জের ঘনত্ব হ্রাস পাবার কোনো সম্ভাবনা নেই। অন্যদিকে ‘ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হতে পারে’ এ ধারণাটিও একেবারে অমূলক বলে জানিয়েছে তারা।হুয়াওয়ের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের এই পদক্ষেপ ব্যাটারির কুইক চার্জিং প্রযুক্তিতে একটি নতুন বিপ্লবের সূচনা করতে পারে। বিশেষত মোবাইল ফোন, ইলেকট্রিক যানবাহন, পরিধানযোগ্য ডিভাইস এবং মোবাইল পাওয়ার ব্যাংকের মতো ইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোর ক্ষেত্রে। আরো বলা হয়েছে, শীঘ্রই আমরা এক কাপ কফি খেতে যে সময় লাগে, ওই টুকু সময়ের মধ্যে ব্যাটারি ফুল চার্জ দিয়ে শেষ করতে পারব। তবে আসলেই এই দিক থেকে হুয়াওয়ে কতটা সফল হবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে তারা সফল হলে চার্জ সংক্রান্ত দুশ্চিন্তা কমবে অনেকটাই।

আপনার ‍সিমটি রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন এখনই ।


All sim registration process




আমরা অনেকেই বিভিন্ন অপারেটরের সিম ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু অনেকেই সিমটি কেনার পরেই ব্যবহার করতে থাকি রেজিস্ট্রেশন করিনা। এর কারণে অনেক সময় আমাদের সমস্যা হতে পারে। সিম রেজিস্ট্রেশন করার জন্য বি,টি,সি নতুন আইন প্রণয়ন করেছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের সিম রেজিস্ট্রেশন করতেই হবে।‘অবৈধ ও অনিবন্ধিত সিম দেশ ও জাতির জন্য বিপজ্জনক’ স্লোগান নিয়েমোবাইল ফোন সংযোগদাতারা সিম নিবন্ধনের জন্য প্রচারণা শুরু করেছেসিম নিবন্ধন বা রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কমবেশি সবার মধ্যেই কৌতূহল ও কিছুপ্রশ্ন রয়েছে। নতুন যাঁরা সংযোগ নেবেন, তাঁদের তো নিবন্ধন করতেই হবেকিন্তু এখন যাঁরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন তাঁদের প্রত্যেককেই কি সিম নিবন্ধন করতে হবে? কবে থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হবে, শেষ সময়সীমাই বা কবে? কোথায় এই নিবন্ধনের কাজ হবে? এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেল ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের কাছ থেকেতিনি প্রথম আলোকে জানান, সিম নিবন্ধন কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরুহয়েছেদুইমাস ধরে সব মোবাইল সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকদের তথ্যযাচাইয়ের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের ডেটাবেইসে পাঠাচ্ছে। সেখান থেকে জানা যাচ্ছে তথ্য ঠিক আছে কি–না।তারানা হালিম বলেছেন, মোবাইল ফোন সংযোগের ক্ষেত্রে যাঁদের নিবন্ধন ঠিক আছে, তাঁদের নতুন করে কিছুই করতে হবে না। আপনি সিম কোম্পানীর ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে যেয়েও রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। অথবা এস,এম,এম পাঠিয়েও করতে পারবেন। শুধুমাত্র সিটিসেল বাদে সব অপারেটর এর রেজিস্ট্রশন প্রক্রিয়া একই। প্রথমে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডের নাম্বার তারপর, আপনার জন্মতারিখ, আপনার নাম লিখে পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নাম্বার এ বুঝতে সমস্যা হলে নিচের পিকচার দেখুন।


sim registration process




সিটিসেল গ্রাহকদের জন্য প্রসেস টা একটু আলাদা নিচের পিকচার টা দেখুন। যেভাবে দেওয়া আছে ঠিক সেই ফরম্যাটই অনুসরণ করবেন।

citycell sim registration process



তো আর দেরী কেন। এখনই আপনার সিমটি রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। এর পরেও যদি কোথাও বুঝতে কোন সমস্যা হয় প্লিজ কমেন্ট করতে পারেন যে কোথায় বুঝেননাই। আমি আপনাকে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

ল্যাপটপ মেলার আজই শেষ দিন।

BICC laptop fair 2025

গত বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া তিন দিনের এই ল্যাপটপ মেলা শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়জমে উঠেছে মেলা। গতকাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটিদের দিনে মেলায় দর্শক সমাগম ছিল উল্লেখযোগ্য। নানা রঙে সাজানো স্টলগুলো বাড়িয়ে দিয়েছে সৌন্দর্যের মাত্রা। মেলা প্রাঙ্গণজুড়ে বইছে শীতল হাওয়াকোথাও বাজছে সুর। দর্শনার্থী ও ক্রেতারা আগ্রহভরে দেখছেন প্রযুক্তিপণ্য। জেনে নিচ্ছেন অজানা তথ্য। কেউ কেউ যোগ দিচ্ছেন মেলা প্রাঙ্গণের সেমিনারে। মেলায় তরুণ প্রজন্ম ও শিক্ষার্থীদের সমাগমই বেশি। তবে সাধারণ মানুষও আসছেন। স্টলের কর্মীদের প্রত্যাশাআজ ছুটির দিন হওয়ার দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের উপস্থিতি আরও বাড়বে। আজ মেলায় থাকছে দুটি সেমিনার। শুরু হবে বেলা তিনটা ও বিকেল চারটায়। মেলা খুলবে সকাল দশটায়বন্ধ হবে রাত আটটায়। মেলায় আছে ৭টি প্যাভিলিয়ন১৩টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ৪৯টি প্রযুক্তিপণ্য সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। এই মেলার আয়োজক এক্সপোমেকার। এক্সপোমেকারের কৌশলগত পরিকল্পনাকারী মুহাম্মদ খান বলেন, ‘মেলা অনেক বড় পরিসরে হচ্ছে। দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের আনাগোনাও গতবারের তুলনায় বেশি। মানুষ এখন অনেক বেশি প্রযুক্তি-সচেতন। তাঁরা সব স্টল দেখেশুনে ভালো পণ্যটাই কিনছেন। আপনিও চলে আসতে পারেন এই মেলায়। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।

এখান থেকে আপনি  প্রযুক্তি সম্পর্কে তথ্যগুলো জানতে পারবেন। আশা করি আমার সাথেই থাকবেন।